সাম্প্রতিক সমগ্র বিশ্ব এখন নোবেল কোরোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউন হয়ে আছে। সেই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে কিছু অসাধু লোক অপরাধ করে যাচ্ছে। গোপন তথ্য সূত্র জানা যায়, বন্দর থানায় নাসিক ২০ নং ওয়ার্ডের মাহমুদ নগর কলাবাগান এলাকায় পরিত্যক্ত বাংলা সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে রাতের আধারে মাদক সেবনে জমজমাট কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।এখন প্রশ্ন হচ্ছে যেখানে পুরো দেশের মধ্যবিত্ত ও নিম্নআয়ের মানুষ নিজ পরিবার সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে ঠিক সেই জায়গা থেকেই বলছি কি করে পুরো রাত জমজমাট মাদক সেবন করছে ।এক স্থায়ী নাম বলতে অনিচ্ছুক তার কাছ থেকে জানতে পারা যায় এই যে পরিত্যক্ত বাংলা সিমেন্ট গোডাউন টি ও কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার ফ্যাক্টরি থেকে প্রতিদিন রাতে মাদক সেবন করার পর টনে টনে লোহা ও পিতল তামা সাথে বহু মূল্যবান আসবাবপত্র সিকিউরিটি গার্ডের চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব বহু মূল্যবান জিনিস খুব সীমিত মূল্যে ঠিকাদার অস্থায়ী কয়েকজন ক্রেতার কাছে বিক্রি করে দেয়।এই ব্যাপারে কয়েকবার অজ্ঞাত নামে বন্দর থানায় সাধারণ ডায়েরি করে প্রতিষ্ঠানটি কর্তৃপক্ষ পর্যায়ক্রমে কাউকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেফতার করতে পারেনি। স্থায়ীদের দাবি এই পরিত্যক্ত বাংলা সিমেন্টের নদীর পাড়ে দিনে যেমন তেমন যদি রাতের বেলায় ৭ টার পর থেকে যদি বন্দরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটু টহল জোরদার করা যেত তাহলে হয়তো এলাকার মানুষ কিছুটা আস্থা পেত। এতে করে কিশোর গ্যাং দের ছত্রভঙ্গ করা যেত সেইসাথে মাদক সেবনের জায়গাটা থেকেও তারা বঞ্চিত হতো মাদক সেবন না করলে আর এসব জিনিস চুরি করবে না তারা। চুরির কারণ জানতে চাইলে স্থায়ীএলাকাবাসী গণমাধ্যমকর্মীদের কে বলেন মাদক সেবন কারীরা পেটের দায়ে চুরি করে না তারা মূলত মাদক সেবনের জন্যই এই চুরি করার পথটা বেছে নিয়েছে। এখন আমাদের এলাকাবাসীর একটাই দাবি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি বাংলা সিমেন্টে রাতের আঁধারে চলছে কিশোর গ্যাংয়ের মাদক সেবন ও হরদম চুরি তাই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মরত অফিসারগণ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অধীনে থাকা সকল আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী একান্ত দৃষ্টি কামনা করছি।অন্তত রাতের বেলা টহল টা একটু জোরদার করুন।পরিবেশ রক্ষা করুন মাদককে নির্মূল করুন।দেশ ও দেশের জনগণের স্বার্থে।